Sale!

Double speed aerator – ডাবল স্পিড এয়ারেটর

Original price was: 56,000.00৳ .Current price is: 55,000.00৳ .

Motor: 2HP 1.5KW (100% copper wire)
Voltage:220V
Weight of aerator:80-90 kg
Body handle: 304 SS
Oxygen Production: 5Kg/h
Coverage area: 2.5-3 acre (250-300 decimal)
Imported from China.

Description

Double speed aerator – ডাবল স্পিড এয়ারেটর – এয়ারেটর কোম্পানি বাংলাদেশ – Aerator Company Bangladesh

 

ডাবল স্পিড এয়ারেটর এর বৈশিষ্ট্যঃ


– ২ ঘোড়া মটর ১০০ ভাগ কপার কয়েলে তৈরি (কপার কয়েল বাদে অন্য তার ব্যবহার প্রমানে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা)

– এটিতে পাখা ও বডি দুটো ঘোরে তাই দ্বিগুন ঢেউ তৈরি হয়

– এটিতে দুই ধরনের পাখা হয় একটি আয়রন এলয় আর অন্যটি প্লাস্টিক পলিমার মিশ্রণ, প্লাস্টিক মিশ্রণ পাখাটি দীর্ঘস্থায়ী

– মটর রক্ষার জন্য মটরের উপরে কাভার ও ডাকনা থাকে

– গিয়ার বক্স থকবে এবং গিয়ার ওয়েল ব্যবহার করতে হবে

 

ডাবল স্পিড এয়ারেটর এর কার্যকারিতাঃ


– এটি পানিতে ঘন্টায় ৪.৫ কেজি অক্সিজেন তৈরি করতে সক্ষম

– ২.৫-৩ একর (২৫০-৩০০ শতাংশ) জায়গায় একটি ডাবলস্পিড ব্যবহার করলে ২ গুণ ঘনত্বে মাছ চাষ করা যায়, ১ একর (১০০ শতাংশ) পুকুরে ব্যবহার করলে ৩-৩.৫ গুণ ঘনত্বে মাছ চাষ করা যায়

– পানিতে অক্সিজেনের সমস্যা সম্পূর্ণ দূর করে

– আক্সিজেন তৈরির ঔষধ আর প্রয়োজন হয় না

– মাছ ঠিক মত খাবার খায়, মাছের বৃদ্ধি স্বাভাবিক থাকে (শীত, গরম, মেঘলা আভহাওয়া) সব সময়

– মাছের রোগ-ব্যাধি কম হয়, সুতরাং আন্যান্য ঔষধের খরচ থাকে না বললেই চলে

– জলাশয় থেকে অন্যান্য গ্যাস (যেমন এমোনিয়া) কমাতে সাহায্য করে

 

ডাবল স্পিড এয়ারেটর ব্যবহারে সতর্কতাঃ


– বিদ্যুতের লাইনে যাতে ভোল্টেজ ২২০ এর কাছাকছি থাকে সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখলে এয়ারেটরটি দীর্ঘ দিন সার্ভিস দেয়

– বিদ্যুতের লইনের জন্য কমপক্ষে ২২/৭ (৩.০ আর এম) তার ব্যবহার করতে হবে, না হলে ভাল সার্ভিস পাওয়া যাবে না

– অন্যান্য এয়ারেটর এর তুলনায় দ্বিগুন ঢেউ তৈরি হয় ফলে পাড় দুর্বল হলে পাড়ের বিশেষ যতœ নিতে হবে, অন্যথায় পাড় ভেঙ্গে যেতে পারে

– বিদ্যুতের তার যাতে কোন অবস্থাতেই পানির সংস্পশে না আসে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, পানিতে কোন লোক থাকা অবস্থায় বিদ্যুৎ সংযোগ না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ

– মটরে গিয়ার ওয়েল না দিয়ে কোনভাবেই মটর চালু করা উচিৎ নয় এতে মটরের গিয়ার বক্সের দাত নষ্ট হয়ে গিয়ে এয়ারেটর এর ক্ষমতা কমে যেতে পারে। আর প্রথমবার মটর চালু করার ৭-১০দিন পর গিয়ার ওয়েল ফেলে দিয়ে নতুন গিয়ার ওয়েল ব্যবহার করা উচিৎ, এরপর ৫-৬ মাস পর গিয়ার ওয়েল পরিবর্তন করা যায়, এতে মটরের ক্ষমতা ঠিক থাকে এবং মটর অনেক দিন ভাল থাকে